fbpx

৭ই মার্চের ভাষণ ইউনেস্কোর `মেমোরি অব দ্য ওয়ার্ল্ড ইন্টারন্যাশনাল’

বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ৭ই মার্চের ঐতিহাসিক ভাষণ

ইউনেস্কোর মেমোরি অব দ্য ওয়ার্ল্ড ইন্টারন্যাশনাল রেজিস্টার-এ অন্তুর্ভুক্তির মাধ্যমে বিশ্ব প্রামাণ্য ঐতিহ্য’র স্বীকৃতি লাভ করায় এবার আড়ম্বরপূর্ণ করে দিবসটি পালনের নির্দেশ দিয়েছে শিক্ষা মন্ত্রণালয়। ওই দিন দেশের সব শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে শিক্ষার্থী এবং অভিভাবকদের নিয়ে আলোচনা সভা করতে হবে।

শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের নির্দেশনা মঙ্গলবার (৬ই মার্চ) জরুরি ভিত্তিতে সব মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা অঞ্চেলের পরিচালক, অধ্যক্ষ, জেলাশিক্ষা অফিসার, প্রধান শিক্ষক, উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা কর্মকর্তাকে পাঠানো হয়েছে।

শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের নির্দেশনায় বলা হয়েছে, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ৭ই মার্চের ঐতিহাসিক ভাষণ ইউনেস্কোর মেমোরি অব দ্য ওয়ার্ল্ড ইন্টারন্যাশনাল রেজিস্টার এ অন্তুর্ভুক্তির মাধ্যমে বিশ্ব প্রামাণ্য ঐতিহ্য’র স্বীকৃতি লাভ অসামান্য অর্জন।
এ বিষয়ে গত ৪ই মার্চ মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা বিভাগের সচিবের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত সভায় সব শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে ৭ মার্চ জাতিরপিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ৭ই মার্চের ঐতিহাসিক ভাষণের গুরুত্ব ও তাৎপর্য বিষয়ে শিক্ষার্থী এবং অভিভাবকদের নিয়ে আলোচনা সভা করতে হবে।

১৯৭১ সালে সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে (তৎকালীন রেসকোর্স ময়দান) বঙ্গবন্ধুর ৭ মার্চের ভাষণের মাধ্যমে স্বাধীনতার আনুষ্ঠানিক ডাক আসে।

গত বছরের ৩০ অক্টোবর বঙ্গবন্ধুর ৭ মার্চের ভাষণকে ঐতিহাসিক দলিল হিসেবে স্বীকৃতি দেয় ইউনেস্কো। এর ফলে এ ঐতিহাসিক ভাষণ ইউনেস্কো’র মেমোরি অব দ্য ওয়ার্ল্ড রেজিস্টারে নিবন্ধিত হয়েছে; এটিই প্রথম কোনো বাংলাদেশি দলিল, যা আনুষ্ঠানিক ও স্থায়ীভাবে সংরক্ষিত হবে। অব দ্য ওয়ার্ল্ড-এ বর্তমানে ডকুমেন্ট ও সংগ্রহ দাঁড়িয়েছে ৪২৭টি।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *