fbpx

জাফর ইকবাল

চৌদ্দগ্রামে চেয়ারম্যান জাফর ইকবাল এর বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র কারী ওরা কারা ?

সোহাগ মিয়াজীঃ শিল্পপতি থেকে ইউনিয়ন সেবায় আগমনে চেয়ারম্যান জাফর ইকবাল কে নিয়ে মন্তব্য র শেষ ছিলনা।শুরুর দিকে চা এর দোকান,বাজার এর আলোচনায় সাধারন জনগন এর ধারনা ছিলনা যে এই লোকটি ইউপি সেবা প্রদান করতে পারবে।সরকার দলিয় এই জাফর ইকবাল রেলপথ মন্ত্রীরর স্নেহ ধন্য ব্যক্তি।

আজকের এই সোনালি সময়ে কে আসবে এমন সোনালি সময় পেলে নিজ ইউনিয়ন সেবা করতে? এই যুক্তিগত প্রশ্ন টি মূলত মানুষ কে সন্দেহ জাগিয়েছিল। ভেবেছিল, না জানি কোন মিথ্যা স্বপ্নের অঙ্গিকারে দায়িত্ব তুলে দিল তার হাতে।কিন্তু বর্তমান সময়ে সে সকল মানুষের আলোচনায় আজ সফল চেয়ারম্যান এই জাফর ইকবাল উল্লেখ সরকারদলীয় একক প্রার্থী হিসাবে ৯নং কনকাপৈত ইউনিয়নে চেয়ারম্যান নির্বাচিত হয়ে মাত্র ২ বছরে পাল্টে দিলো পুরো ইউনিয়ন এর চিত্র।

আজ তার উন্নয়ন,ইউপি সেবা প্রদান সহ সকল কর্মকান্ডে এক উজ্জল দৃষ্টান্ত স্থাপন করে ইউনিয়নের মানুষের অন্তরে স্থান করে নিয়েছেন। আসুন কিছু কর্মকান্ড সম্পর্কে অবগত হই। ** প্রথমে কনকাপৈত ইউনিয়নকে মানবতা বিরোধী দেশের শত্রু জামাত শিবির রাজাকার মুক্ত করা ** রেলপথ মন্ত্রী মুজিবুল হক এমপির স্বপ্ন কে বাস্তবায়ন করার জন্য উন্নয়নের ধারা অভ্যাহত রাখা। **প্রথমে ইউপি ভবন এর পরিবেশ টা পাল্টে তৈরি করলেন রুচিশীল মানসম্মত পরিবেশ।যা রাস্তা দিয়ে আসা মানুষ এর দৃষ্টি কেড়ে নেয়। **এরপর শুরু করলেন মাদক এর বিরুদ্বে অভিযান।প্রথমে সবাই নিয়ে বসলেন প্রাথমিক হুশিয়ার করলেন।মাদক থেকে দূরে এসে ব্যবসা করতে ও শ্রমিক হয়ে কাজ করতে নির্দেশ দিলেন।

**এরপর ইউনিয়নে থাকা সকল শিক্ষা প্রতিষ্ঠান নিয়ে শুরু করলেন অভিযান।শিক্ষা র মান-উন্নয়নের ব্যপারে সকল কে সহযোগিতা প্রদান করার এক অনন্য শিক্ষানুরাগী হিসাবে ইউনিয়নে জনপ্রিয় হয়ে গেলেন। **কনকাপৈত বাজার টি অনেক ঐতিহাসিক পুরাতন বাজার।এই বাজারের পরিবেশ নিয়ে ও চিন্তায়রত চেয়ারম্যান জাফর ইকবাল শুরু করলেন বাজার পরিষ্কার করা।সকল ড্রেইন পরিষ্কার ও নির্দিষ্ট স্হানে ময়লা আবর্জনা রাখার ডাস্টবিন দেওয়া।যেসকল পলিথিন বেইআইনি পরিবেশ দূষন সেগুলা টোটালি বাজারের দোকান গুলিতে নিষিদ্ব করে দিয়ে, আজকের এই দিনে কনকাপৈত এর বাজারের পরিবেশ উন্নত। **বাজারের বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ স্থানে রাতে পাহারাদার,বাজারের মূল পয়েন্টে রাখলেন বিশেষ পাহারাদার গভীর রাতে অপরিচিত লোক কনকাপৈত বাজারে ডোকা মহা মুসকিল। **এবার শুরু করলেন গ্রামে গ্রামে চিহ্নিত জায়গা,দোকান পাট যেসব স্থানে রাতে জুয়া মদের আড্ডা হয়।সবগুলি চিহ্নিত করে স্থানীয় গ্রাম প্রতিনিধি ও ইউপি সদস্য নিয়ে তৈরি করেন বিশেষ অভিযান টিম।

যাদের অভিযানে আজ পুরো এলাকা জুড়ে জুয়ারি মাদক সেবিরা আতংকিত। **কনকাপৈত ইউনিয়ন এর কোন চেয়ারম্যান সরকারী ইউপি বরাদ্দকৃত কর্মসূচিতে ঘটনা স্থলে যাওয়ার নজির নেই।কেননা কর্মসূচি যেসব ওয়ার্ড এ সেখানে ইউপি সদস্য আছে সে সকল কিছু দেখা শুনা করে।কিন্তু এই কাজে ও জাফর ইকবাল চেয়ারম্যান ভিন্ন।উনি প্রত্যকটা কর্মসূচি নিজে উপসিথত হয়ে কাজের অবস্থা সহ শেষ করার পর কাজের মান পরিক্ষায় স্ব-শরীরে উপস্হিত হয়ে এক পরিশ্রমী চেয়ারম্যান হিসাবে স্থান করে নিয়েছেন সকলের মাজে। **একজন কর্মী বান্ধব নেতা জাফর ইকবাল চেয়ারম্যান।

খুব সহজে মানুষের সাথে কথা বার্তা বলা,মানুষের ডাকে নিজেকে সাড়া দেওয়া এই চেয়ারম্যান করে বসলেন ডিজিটাল এক কান্ড কারখানা,যা ইউনিয়ন নয় শুধু সারা চৌদ্দগ্রামে কোন পরিষদে তা করেনি। **ডিজিটাল অনলাইনের যুগে প্রি ওয়াইপাই হলে আর কি লাগে কিছু!!ইউনিয়ন পরিষদে বসালেন ওয়াইফাই যার পাসওয়ার্ড টা ও করে দিলেন উম্মুক্ত।স্কুল কলেজ পুরুয়া ছাত্ররা এখানে এসে বিনেপয়সায় ইন্টারনেট ব্যাবহার করে। **গ্রামে গ্রামে মসজিদ এর অবস্হা নিজে সরজমিন গিয়ে অবস্হা দেখে এসে উন্নয়ন এর তালিকা করে সহযোগিতা প্রদানে আজ মসজিদে মসজিদে ও আলোচিত এই চেয়ারম্যান জাফর ইকবাল **এবার শুরু করলেন গ্রামে গ্রামে অন্ধকার গুরুত্বপূর্ণ স্থান নির্ধারন,শুরু করলেন আলোকিত করা লাইট লাগানো।যার সৌন্দর্য  রাতের কনকাপৈত ইউনিয়ন এ আসা যাওয়ার সময় দৃষ্টি কেড়ে নেয়। **কনকাপৈত ইউনিয়নের সকল গ্রামে বসবাস কারী দরিদ্র পরিবারের নিকট আজ এক মহান আলোকিত এই চেয়ারম্যান নিজ তহবিল থেকে অসংখ্য পরিবার কে আর্থিক সহযোগিতা প্রদান করে,সকল পরিবারের নয়নের মনি হয়ে আছেন। **গ্রামিন সমাজ ব্যবস্থার সকল কর্মকান্ডে এতটা সু-দক্ষ কাজ করার কারিগর এই চেয়ারম্যান এবার করে বসলেন আরেক ঐতিহাসিক স্থাপনা যা ইউনিয়নের সীমানা নির্ধারন করে ন্যামপ্লেট স্থাপনা তা ও আবার ডিজিটাল প্রিন্ট পেষ্টুন নয়,একবারে স্থায়ী  ইট সিমেন্ট বালি দিয়ে রুচিশীল টাইলস দ্বারা বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ পয়েন্টে এখন দারিয়ে আছে উজ্জল এক সীমানা রেখার দৃষ্টিনন্দক প্রতিচ্ছবি। এছাড়া আরো অসংখ্য অবাক করা উন্নয়ন কর্মকান্ড করা হয়েছে,যা বিগত কোন চেয়ারম্যান এর আমলে চোখে পরেনি।

কিন্তু কনকাপৈত ইউনিয়নের ছাত্রলীগ নেতা হাসান মাহমুদ এর ফেইস বুক পোষ্টে জাপর ইকবাল নিয়ে একটি লেখা স্বরযন্ত্র শিশির এর কুয়াশা বিন্দু মাত্র,সূর্যের তাপ লাগলেই শুকিয়ে যায়।যারা আমাদের প্রিয় বড় ভাই জাপর ইকবালকে নিয়ে মিথ্যাচার করছেন তাদের উদ্দেশ্য বলতে চাই, মিথ্যাচার করে কেহ কোন দিন বড় হতে পারে নাহ,আপনারাও পারবেন নাহ।প্রিয় নেতা মুজিবুল হক মুজিব ভাইয়ের স্নেহধন্য জাপর ইকবাল ভাই। শ্রদ্ধেয় আবদুল মান্নান স্যার একজন প্রবীণ আওয়ামীলীগ নেতা, আর জাপর ইকবাল ভাই কনকাপৈত ইউনিয়ন এর সুযোগ্য চেয়ারম্যান। তাদের মাঝে একটা বিষয় নিয়ে সামান্য ভুল বুঝাবুঝি হয়। ওইদিনের ঘটনাস্থলে আমি নিজেই ছিলাম। কিন্তুু এই তুচ্ছ ঘটনাকে কেন্দ্র করে কিছু কুচক্র মহল টানাটানি করে লম্বা করতে চাচ্ছে।

কুচক্র মহলকে হুশিয়ার করে বলতে চাই, মান্নান স্যারকে ট্রাম কার্ড হিসেবে ব্যাবহার করে ফায়দা লুটতে আসবেন নাহ, পরে কিন্তু অস্তিত্ব খুঁজে পাবেন নাহ। কুচক্রি মহল সময় থাকতে ভালো হন,সাপোর্ট দিবে জনগণ। আর প্রিয় নেতা এবং ভাই জাপর ইকবাল আপনি এগিয়ে যান,আমরা পুরা কনকাপৈতবাসি আছি আপনার সাথে। আমরা রত্ন ছিনতে ভুল করি, কিন্তু প্রিয় নেতা মুজিব ভাই ভুল করে নাহ। ভাই আপনার কোন ভয় নাই, সত্যের জয় হবেই।

https://currentbdnews24.com

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *